পাবনায় এসএসসি ১৯৮৬ ব্যাচ শিক্ষার্থীদের মিলন মেলা


ঈশ্বরদী নিউজ টুয়েন্টিফোরঃ প্রকাশের সময় : ফেব্রুয়ারি ৩, ২০২৪, ১১:৩২ অপরাহ্ণ /
পাবনায় এসএসসি ১৯৮৬ ব্যাচ শিক্ষার্থীদের মিলন মেলা
বন্ধুত্ব মানে একে অপরের পিছনে হাজারো খুনসুটি, বন্ধুত্ব মানে একে অপরের মধ্যে সামান্য ঝগড়া, আবার পরক্ষণেই দুজন দুজনকে জড়িয়ে ধরা, বন্ধুত্বের বন্ধন থাক সারা জীবন এই ফ্রেমেই বন্দি।– বন্ধুদের নিয়ে এমনই এক আয়োজন করেছেন পাবনা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের এস এস সি ১৯৮৬ ব্যাচের শিক্ষার্থীরা।
শুক্রবার (২ ফেব্রুয়ারী)  বিকেলে পাবনার রুপকথা ইকো রিসোর্টে দেশ বিদেশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা বান্ধবীদের ডাকে বান্ধবীরা এক মেলায় পরিনত হয়।
মাধ্যমিকের গন্ডি পেরিয়ে উচ্চ মাধ্যমিক, স্নাতক, স্নাতকোত্তর শেষ করে দেশ বিদেশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা এস এস সি ১৯৮৬ ব্যাচের বান্ধবীদের সাথে এক টেবিলে বসা অন্যারকম অনুভূতির কথা জানালেন পাবনা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের এস এস সি ১৯৮৬ ব্যাচের শিক্ষার্থী আসফিয়া, সামস্ মুনা ও সুরমী।
দীর্ঘ ৩৭ বছর পর প্রিয় বান্ধবীদের কাছে পেয়ে এক আনন্দঘন পরিবেশে তৈরি হয়। অনেকে মেতেছেন হাসি–ঠাট্টা, স্মৃতিচারণা আর আড্ডায়। গল্পগুজবের সঙ্গে সেলফি–ছবি তুলে মুহূর্তটা স্মরণীয় করে রাখছেন অনেকেই।
এ যেন পুরনো স্কুলের স্মৃতিতে ফিরে যাওয়ার আনন্দ। সবার চোখে–মুখে ছিলো খুশির ঝিলিক। স্কুল–কলেজ জীবনের হারিয়ে যাওয়া বাঁধভাঙা বন্ধুত্বের এক একটা পরিচ্ছেদকে আরেকবার ঝালিয়ে নেয়ার সুযোগ মেলে এই আয়োজনে।
মিলন মেলায় ফারহানা হোসেন বলেন, বান্ধবী ছিলাম, বান্ধবী আছি, বান্ধবী থাকব। জীবন চলার পথে যতো মানুষের সঙ্গেই বন্ধুত্ব হোক না কেন, স্কুল লাইফের বন্ধুই হতে পারে সেই প্রকৃত বন্ধু।
আমরা সবাই মিলে অনেক দিন পর এমন একটা আয়োজন করতে পেরে আমরা আনন্দিত।
এ সময় তৎকালীন প্রিয় শিক্ষক আদু বালা শীল, মনোয়ারা বেগম, রোকেয়া বেগম, বেলী মনোয়ারা বেগম উপস্থিত ছিলেন। পরে স্মৃতিচারণ ও কেঁককাটার মধ্য দিয়ে শেষ হয়।
error: Content is protected !!